খেলা
যুব গেমসের উদ্বোধন এক দিন পেছালো
স্পোর্টস রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ১০:০৪ পূর্বাহ্ন
বাংলাদেশ যুব গেমস ২০১৮’র উদ্বোধনী অনুষ্ঠান একদিন পিছিয়ে ১০ই মার্চ অনুষ্ঠিত হবে। ৭ই মার্চ রাতে বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠেয় এফএফসি কাপ ফুটবল প্লে-অফে ঢাকা আবাহনী ও মালদ্বীপের নিউ রেডিয়েন্টের মধ্যে খেলা শেষ হওয়ার পর মাত্র ১ দিনের মধ্যে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মঞ্চ সজ্জার কাজ সম্পন্ন করা সম্ভব নয় বলে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ অলিম্পিক অ্যাসোসিয়েশন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশ যুব গেমসের উদ্বোধন করার কথা রয়েছে।
জাতীয় সংগীত দিয়ে শুরুর পরে বেজে উঠবে গেমসের থিম সং, মাসকট তেজস্বী হবে উন্মোচিত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে আকর্ষণীয় করতে লেজার শো, আতশবাজি ছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকছে বাংলাদেশের খ্যাতিমান সংগীত তারকাদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্টেডিয়ামের ২টি স্থায়ী জায়ান্ট স্ক্রিন (বড় পর্দা) এবং অস্থায়ীভাবে ৬টি এলইডি বোর্ডে বাংলাদেশ যুব গেমসের জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের খেলার উল্লেখযোগ্য চিত্র ভেসে উঠবে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, মহান মুক্তিযুদ্ধকে ফুটিয়ে তুলবে পারফরমাররা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী ৮টি বিভাগীয় ক্রীড়া দলসমূহের প্রায় ৩ হাজার ক্রীড়াবিদ এবং অফিসিয়াল অংশ নিবে মার্চপাস্টে।
এদিকে বাংলাদেশ যুব গেমসের চূড়ান্ত পর্বে ডিসিপ্লিন সংখ্যা ২১টি নির্ধারিত হয়েছে। যুক্ত হয়েছে স্কোয়াশ। তবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগেই মাঠে গড়াবে ফুটবল। ফুটবলে প্রথম পর্বের খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে। সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। বাংলাদেশ যুব গেমসের চূড়ান্ত পর্বে স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জ পদকের পাশাপাশি দলগত ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স আপ ট্রফি দেয়া হবে। পদক তালিকায় সেরা বিভাগ পাবে বিশেষ ট্রফি।
নির্ধারিত ২১টি ডিসিপ্লিনে না থাকায় গেমসের সমাপনী দিনে হাতিরঝিলে রোইং প্রতিযোগিতা আয়োজনের সিদ্ধান্ত অপরিবর্তিত থাকছে।
জাতীয় সংগীত দিয়ে শুরুর পরে বেজে উঠবে গেমসের থিম সং, মাসকট তেজস্বী হবে উন্মোচিত। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে আকর্ষণীয় করতে লেজার শো, আতশবাজি ছাড়াও উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে থাকছে বাংলাদেশের খ্যাতিমান সংগীত তারকাদের অংশগ্রহণে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। স্টেডিয়ামের ২টি স্থায়ী জায়ান্ট স্ক্রিন (বড় পর্দা) এবং অস্থায়ীভাবে ৬টি এলইডি বোর্ডে বাংলাদেশ যুব গেমসের জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ের খেলার উল্লেখযোগ্য চিত্র ভেসে উঠবে। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, উনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, মহান মুক্তিযুদ্ধকে ফুটিয়ে তুলবে পারফরমাররা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণকারী ৮টি বিভাগীয় ক্রীড়া দলসমূহের প্রায় ৩ হাজার ক্রীড়াবিদ এবং অফিসিয়াল অংশ নিবে মার্চপাস্টে।
এদিকে বাংলাদেশ যুব গেমসের চূড়ান্ত পর্বে ডিসিপ্লিন সংখ্যা ২১টি নির্ধারিত হয়েছে। যুক্ত হয়েছে স্কোয়াশ। তবে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের আগেই মাঠে গড়াবে ফুটবল। ফুটবলে প্রথম পর্বের খেলাগুলো অনুষ্ঠিত হবে বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহি মোস্তফা কামাল স্টেডিয়ামে। সেমিফাইনাল এবং ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হবে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। বাংলাদেশ যুব গেমসের চূড়ান্ত পর্বে স্বর্ণ, রৌপ্য, ব্রোঞ্জ পদকের পাশাপাশি দলগত ইভেন্টে চ্যাম্পিয়ন এবং রানার্স আপ ট্রফি দেয়া হবে। পদক তালিকায় সেরা বিভাগ পাবে বিশেষ ট্রফি।
নির্ধারিত ২১টি ডিসিপ্লিনে না থাকায় গেমসের সমাপনী দিনে হাতিরঝিলে রোইং প্রতিযোগিতা আয়োজনের সিদ্ধান্ত অপরিবর্তিত থাকছে।