বাংলারজমিন
লোভাছড়া পাথর কোয়ারি বৈধ ইজারাদার হয়েও কর্তৃত্ব পাননি পলাশ
স্টাফ রিপোর্টার, সিলেট থেকে
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫৪ পূর্বাহ্ন
কানাইঘাটের লোভাছড়া পাথর কোয়ারিতে কিছু অসাধু ব্যবসায়ীর কারণে এলাকার পরিবেশ ধ্বংসের মুখে পড়েছে। সেই ধ্বংসলীলা থেকে লোভাছড়া কোয়ারিকে মুক্ত এবং লোভাছড়ার পরিবেশ রক্ষার জন্য সব মহলের সহযোগিতা কামনা করেছেন কানাইঘাটের ৪নং সাতবাঁক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা মোস্তাক আহমদ পলাশ। তিনি গতকাল দুপুরে সিলেট জেলা প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই সহযোগিতা কামনা করেন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, ‘দীর্ঘদিন মামলার জট থাকার কারণে এই লোভাছড়া মহালটি ইজারা দেয়া সম্ভব হয়নি।
অবশেষে ২০১৬ সালের ১৫ই মার্চ সিলেটের জেলা প্রশাসক ওপেন টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলে আমি সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হই। সরকারকে ভ্যাট আয়করসহ ৪ কোটি ৩ হাজার ১১০ টাকা ট্রেজারি চালান জমা করি। পরবর্তীতে সীমানা চিহ্নিত ও অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনায় সহযোগিতা চেয়ে ২০১৬ সালের ৯ই মে সচিব খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পরিচালক খনিজসম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোতে লিখিত আবেদন করি। তাতে কোনো প্রতিকার পাইনি।’ তিনি দাবি করেন, পরিবেশ বিনষ্টকারী সব যন্ত্রপাতি স্থাপন করে এবং সেইভ মেশিন দিয়ে বড় বড় গর্ত করে পাথর উত্তোলন করছে। যার কারণে যেকোনো মুহূর্তে ইজারাভুক্ত জায়গায় ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমি একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একটি অস্থায়ী ক্যাম্প গঠন করে কোয়ারিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য সিলেটের জেলা প্রশাসক ও কানাইঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে অনুরোধ করেছি এবং এই মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তাদের থাকা ও আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা আমি ব্যক্তিগতভাবে বহন করব।
অবশেষে ২০১৬ সালের ১৫ই মার্চ সিলেটের জেলা প্রশাসক ওপেন টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলে আমি সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হই। সরকারকে ভ্যাট আয়করসহ ৪ কোটি ৩ হাজার ১১০ টাকা ট্রেজারি চালান জমা করি। পরবর্তীতে সীমানা চিহ্নিত ও অবৈধ দখলদারদের উচ্ছেদসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালনায় সহযোগিতা চেয়ে ২০১৬ সালের ৯ই মে সচিব খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় ও পরিচালক খনিজসম্পদ উন্নয়ন ব্যুরোতে লিখিত আবেদন করি। তাতে কোনো প্রতিকার পাইনি।’ তিনি দাবি করেন, পরিবেশ বিনষ্টকারী সব যন্ত্রপাতি স্থাপন করে এবং সেইভ মেশিন দিয়ে বড় বড় গর্ত করে পাথর উত্তোলন করছে। যার কারণে যেকোনো মুহূর্তে ইজারাভুক্ত জায়গায় ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। আমি একজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একটি অস্থায়ী ক্যাম্প গঠন করে কোয়ারিতে মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য সিলেটের জেলা প্রশাসক ও কানাইঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে লিখিতভাবে অনুরোধ করেছি এবং এই মোবাইল কোর্ট পরিচালনার দায়িত্বপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তাদের থাকা ও আনুষঙ্গিক ব্যবস্থা আমি ব্যক্তিগতভাবে বহন করব।