বাংলারজমিন
চবিতে ছাত্রলীগের দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৪
চবি প্রতিনিধি
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:৫৩ পূর্বাহ্ন
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় (চবি) ছাত্রলীগের দু’পক্ষের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বিকেল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শাহজালাল হলের সামনে সিটি মেয়র আ.জ.ম নাছির উদ্দিন ও আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেলের অনুসারীদের মধ্যে সংঘর্ষ চলে। এতে উভয় পক্ষের চারজন আহত হয়েছে। আহতরা হলেন- রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের তানজিল হৃদয় (১৪-১৫) ও শাখা ছাত্রলীগের উপ-আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক, পরিসংখ্যান বিভাগের সায়ন দাশ গুপ্ত, মিজান ও মোয়াজ্জেম হোসেম জেমস। আহতদের চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকালে জীব বিজ্ঞান অনুষদের সামনে নাছির গ্রুপের তানজীদ নামের এক কর্মীকে থাপ্পর মারে নওফেলের অনুসারী সাদ নামের এক কর্মী। এর জেরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। একপর্যায়ে বিকেলে নাছির অনুসারীরা একত্রিত হয়ে অপর পক্ষকে ধাওয়া দেয়। পরে নওফেল অনুসারীরা পাল্টা হামলা করলে সংঘর্ষ বাধে। এই সময় দুটি গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক ইটপাটকেল ছুটাছুটি হয়। পরে পুলিশ এসে দুই গ্রুপকে শাহ আমানত ও শাহজালাল হলে ঢুকিয়ে দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ দুই পক্ষের মাঝখানে অবস্থান নেয় এবং উভয় পক্ষকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে দুই পক্ষ হলের ভেতরে ঢুকে স্লোগান দিতে থাকে। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নিয়াজ মোর্শেদ রিপন মানবজমনিকে বলেন, ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণ করেছে পুলিশ। আহত চারজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে স্থানন্তর করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, সকালে জীব বিজ্ঞান অনুষদের সামনে নাছির গ্রুপের তানজীদ নামের এক কর্মীকে থাপ্পর মারে নওফেলের অনুসারী সাদ নামের এক কর্মী। এর জেরে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। একপর্যায়ে বিকেলে নাছির অনুসারীরা একত্রিত হয়ে অপর পক্ষকে ধাওয়া দেয়। পরে নওফেল অনুসারীরা পাল্টা হামলা করলে সংঘর্ষ বাধে। এই সময় দুটি গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক ইটপাটকেল ছুটাছুটি হয়। পরে পুলিশ এসে দুই গ্রুপকে শাহ আমানত ও শাহজালাল হলে ঢুকিয়ে দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ দুই পক্ষের মাঝখানে অবস্থান নেয় এবং উভয় পক্ষকে সরিয়ে দেয়ার চেষ্টা করে। পরবর্তীতে পুলিশ লাঠিচার্জ ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। এতে দুই পক্ষ হলের ভেতরে ঢুকে স্লোগান দিতে থাকে। এ ব্যাপারে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর নিয়াজ মোর্শেদ রিপন মানবজমনিকে বলেন, ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ নিয়ন্ত্রণ করেছে পুলিশ। আহত চারজনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে স্থানন্তর করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।