বাংলারজমিন
হোমনায় রাস্তার কাজ নিয়ে গড়িমসি জনদুর্ভোগ
হোমনা (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ৯:০৫ পূর্বাহ্ন
হোমনায় রাস্তার কাজ নিয়ে গড়িমসি করার অভিযোগ উঠেছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে। জানা গেছে, উপজেলার দুলালপুর থেকে রামচন্দ্রপুর পর্যন্ত ৯ কি. মি. রাস্তার মেরামত কাজ পান মেসার্স এ এ কন্সট্রাকশন। কিন্তু চুক্তি ১৬ মাস পার হলেও এখন পর্যন্ত কাজ শুরুই করতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠন। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছে এ সড়কের চলাচলকারী, উপজেলার ৩ ইউনিয়নসহ, মুরাদনগর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বাঞ্ছারামপুর, নবীনগর মুরাদনগর উপজেলার প্রায় ৫ লক্ষাধিক মানুষ। সরজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, এ সড়কের বিভিন্ন স্থানে পিচ উঠে ৩-৪ ফুট পর পর বড় বড় গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। ফলে যান চলাচল প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। কিন্তু এটি এ অঞ্চলের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক হওয়ায় প্রতিদিন শত শত সিএনজি,অটো রিকশা, পিকআপ, ভটভটি, নসিমন ও করিমন, ট্রলিসহ যানবাহন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) অফিস সূত্রে জানা গেছে, দুলালপুর-রামকৃষ্ণপুর-রামচন্দ্রপুর পর্যন্ত ৯ কি. মি.। এ রাস্তাটি ৪ কোটি ২৭ লাখ ৯ হাজার ৪৭৫ টাকা ব্যয়ে মেরামতের জন্য ই টেন্ডার আহবান করে এলজিইডি বিভাগ। এতে মেসার্স এ এ ট্রেডিং কন্সট্রাকশন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর কাজ পান। গত ১২/৪/২০১৭ তারিখ প্রায় ২৩ লাখ টাকার জামানত রেখে এলজিইডি বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী ৩/২/২০১৮ সালে এ কাজ সমাপ্ত হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত রাস্তার কাজ শুরুই করেতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ কন্সট্রাকশন। কর্তৃপক্ষ মোবাইলে ফোন করে বা কয়েকটি চিঠি দেয়ার পরেও ঠিকাদার কাজ শুরু করেনি। ফলে চুক্তি বাতিল ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি দিয়েছে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে রামকৃষ্ণপুর অখন্দপাড়া গ্রামের মাওলানা শওকত আলী বলেন, শুনছি রাস্তার কাজ হবে কিন্তু হচ্ছে না। রাস্তাটি ভেঙে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তবু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হচ্ছে । কি করবো এ রাস্তাটি এ অঞ্চলের এক মাত্র রাস্তা। সিএনজি চালক মো. রুহুল আমীন বলেন, রাস্তাটি ভেঙ্গে বিভিন্ন স্থানে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের গাড়ি চালাতে খুব কষ্ট হচ্ছে কি করবো। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সিএনজি চালাতে হচ্ছে। যত দ্রুত সম্বব রাস্তাটি মেরামত করার জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট আহবান জানাচ্ছি। হোমনা উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. জহিরুল হক জানান, ই টেন্ডারের মাধ্যমে দুলালপুর থেকে রামচন্দ্রপুর পর্যন্ত ৪ কোটি ২৭ লাখ ৯ হাজার ৪৭৫ টাকা ব্যয়ে ৯ কিলোমিটার রাস্তা মেরামত কাজ পান মেসার্স এ এ ট্রেডিং কন্সট্রাকশন নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এলজিইডি বিভাগের সঙ্গে প্রায় ২৩ লাখ টাকার জামানত রেখে প্রতিষ্ঠনের সাথে চুক্তি হয় ঠিকাদারকে একাধিকবার ফোন করে এবং চিঠি দেয়ার পরেও কাজ শুরু করছে না। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চুক্তিভঙ্গ করছে মর্মে চুক্তি বাতিল এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়া হয়েছে। মেসার্স এ এ ট্রেডিং কন্সট্রাকশনের মালিককে একাধিকবার ফোন করলেও মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) অফিস সূত্রে জানা গেছে, দুলালপুর-রামকৃষ্ণপুর-রামচন্দ্রপুর পর্যন্ত ৯ কি. মি.। এ রাস্তাটি ৪ কোটি ২৭ লাখ ৯ হাজার ৪৭৫ টাকা ব্যয়ে মেরামতের জন্য ই টেন্ডার আহবান করে এলজিইডি বিভাগ। এতে মেসার্স এ এ ট্রেডিং কন্সট্রাকশন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এর কাজ পান। গত ১২/৪/২০১৭ তারিখ প্রায় ২৩ লাখ টাকার জামানত রেখে এলজিইডি বিভাগের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানটি। কিন্তু চুক্তি অনুযায়ী ৩/২/২০১৮ সালে এ কাজ সমাপ্ত হওয়ার কথা থাকলেও এখন পর্যন্ত রাস্তার কাজ শুরুই করেতে পারেনি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এ কন্সট্রাকশন। কর্তৃপক্ষ মোবাইলে ফোন করে বা কয়েকটি চিঠি দেয়ার পরেও ঠিকাদার কাজ শুরু করেনি। ফলে চুক্তি বাতিল ও প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য চিঠি দিয়েছে এলজিইডি কর্তৃপক্ষ।
এ বিষয়ে রামকৃষ্ণপুর অখন্দপাড়া গ্রামের মাওলানা শওকত আলী বলেন, শুনছি রাস্তার কাজ হবে কিন্তু হচ্ছে না। রাস্তাটি ভেঙে চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। তবু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যেতে হচ্ছে । কি করবো এ রাস্তাটি এ অঞ্চলের এক মাত্র রাস্তা। সিএনজি চালক মো. রুহুল আমীন বলেন, রাস্তাটি ভেঙ্গে বিভিন্ন স্থানে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। আমাদের গাড়ি চালাতে খুব কষ্ট হচ্ছে কি করবো। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সিএনজি চালাতে হচ্ছে। যত দ্রুত সম্বব রাস্তাটি মেরামত করার জন্য কর্তৃপক্ষের নিকট আহবান জানাচ্ছি। হোমনা উপজেলা প্রকৌশলী (এলজিইডি) মো. জহিরুল হক জানান, ই টেন্ডারের মাধ্যমে দুলালপুর থেকে রামচন্দ্রপুর পর্যন্ত ৪ কোটি ২৭ লাখ ৯ হাজার ৪৭৫ টাকা ব্যয়ে ৯ কিলোমিটার রাস্তা মেরামত কাজ পান মেসার্স এ এ ট্রেডিং কন্সট্রাকশন নামক ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এলজিইডি বিভাগের সঙ্গে প্রায় ২৩ লাখ টাকার জামানত রেখে প্রতিষ্ঠনের সাথে চুক্তি হয় ঠিকাদারকে একাধিকবার ফোন করে এবং চিঠি দেয়ার পরেও কাজ শুরু করছে না। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান চুক্তিভঙ্গ করছে মর্মে চুক্তি বাতিল এবং তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে চিঠি দেয়া হয়েছে। মেসার্স এ এ ট্রেডিং কন্সট্রাকশনের মালিককে একাধিকবার ফোন করলেও মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।