বিনোদন
দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সুফি উৎসব শুরু ২৩শে ফেব্রুয়ারি
স্টাফ রিপোর্টার
২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, মঙ্গলবার, ৮:২২ পূর্বাহ্ন
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতা এবং আল্লামা রুমি সোসাইটি বাংলাদেশ ও হাটখোলা ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে আগামী ২৩শে ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে ‘দ্বিতীয় আন্তর্জাতিক সুফি উৎসব’। বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দন মঞ্চে ‘সম্প্রীতির জন্য সংগীত’ প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এ উৎসব সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে গতকাল শিল্পকলা একাডেমির নাট্যশালা ভবনের সেমিনার কক্ষে আয়োজন করা হয় এক সংবাদ সম্মেলনের। এতে উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক লিয়াকত আলী লাকীসহ অনেকে। এ আন্তর্জাতিক সুফি উৎসবে বাংলাদেশসহ মোট চারটি দেশ অংশ নিচ্ছে। উৎসবে অংশগ্রহণকারী অন্য তিনটি দেশ হলো ভারত, ইরান ও তুরস্ক। বাংলাদেশ থেকে ৭০ জন ও অন্যান্য দেশ থেকে ৪৯ জন সুফি ও লোকসংগীতশিল্পী ও সাধক এ উসবে অংশগ্রহণ করবে।
২৩শে ফেব্রুয়ারি লোকনৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে উৎসবের উদ্বোধন হবে। এ অনুষ্ঠান চলবে ৪টা ৪৫ পর্যন্ত। বিকাল ৫টা থেকে শুরু হবে সুফি সংগীতের মূল পর্ব। তখন একে একে সুফি সংগীতের মূর্ছনায় শিল্পকলা মঞ্চ মাতাবেন মাইজভান্ডারি মরমী গোষ্ঠী, পারভেজ, শফি মণ্ডল, সামির কাওয়াল, রাফাত সুফি এবং এস আই টুটুল। উৎসবের দ্বিতীয় দিন বিকাল ৫টা থেকে সংগীত পরিবেশনায় থাকছেন পুলক, শিরিন ও রাজ্জাক, কিরন চন্দ্র রায় ও চন্দনা মজুমদার, সুফি বাউরা, তুর্কি সুফি দল, টুনটুন বাউল ও হানিফ বাউল। তৃতীয় ও শেষ দিন সংগীত পরিবেশন করবেন হায়দার ও হারুন, ইকবাল হায়দার ও দীপংকর, সুনীল কারাকার, সিরাজ বাউল, ইরানী সুফি দল, রুহানী সিস্টার্স ও জলের গান।
এ উৎসব প্রসঙ্গে নিজের বক্তব্যে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, উন্নত বাংলাদেশ গড়ার সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিমনা, অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক বাংলাদেশও বিনির্মাণ জরুরি। সেজন্য প্রয়োজন দেশব্যাপী সুস্থ সংস্কৃতি চর্চা ও বিকাশ। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ‘আল্লামা রুমি সোসাইট বাংলাদেশ’ ও ‘হাটখোলা ফাউন্ডেশন’-এর এ উদ্যোগ উক্ত প্রচেষ্টারই অংশ। আপনাদের সার্বিক সহযোগিতায় এ অনুষ্ঠান সাফল্যমণ্ডিত হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।
২৩শে ফেব্রুয়ারি লোকনৃত্য পরিবেশনের মধ্য দিয়ে বিকাল ৩টা ৩০ মিনিটে উৎসবের উদ্বোধন হবে। এ অনুষ্ঠান চলবে ৪টা ৪৫ পর্যন্ত। বিকাল ৫টা থেকে শুরু হবে সুফি সংগীতের মূল পর্ব। তখন একে একে সুফি সংগীতের মূর্ছনায় শিল্পকলা মঞ্চ মাতাবেন মাইজভান্ডারি মরমী গোষ্ঠী, পারভেজ, শফি মণ্ডল, সামির কাওয়াল, রাফাত সুফি এবং এস আই টুটুল। উৎসবের দ্বিতীয় দিন বিকাল ৫টা থেকে সংগীত পরিবেশনায় থাকছেন পুলক, শিরিন ও রাজ্জাক, কিরন চন্দ্র রায় ও চন্দনা মজুমদার, সুফি বাউরা, তুর্কি সুফি দল, টুনটুন বাউল ও হানিফ বাউল। তৃতীয় ও শেষ দিন সংগীত পরিবেশন করবেন হায়দার ও হারুন, ইকবাল হায়দার ও দীপংকর, সুনীল কারাকার, সিরাজ বাউল, ইরানী সুফি দল, রুহানী সিস্টার্স ও জলের গান।
এ উৎসব প্রসঙ্গে নিজের বক্তব্যে সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর বলেন, উন্নত বাংলাদেশ গড়ার সঙ্গে সঙ্গে সংস্কৃতিমনা, অসাম্প্রদায়িক ও মানবিক বাংলাদেশও বিনির্মাণ জরুরি। সেজন্য প্রয়োজন দেশব্যাপী সুস্থ সংস্কৃতি চর্চা ও বিকাশ। সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সহযোগিতায় ‘আল্লামা রুমি সোসাইট বাংলাদেশ’ ও ‘হাটখোলা ফাউন্ডেশন’-এর এ উদ্যোগ উক্ত প্রচেষ্টারই অংশ। আপনাদের সার্বিক সহযোগিতায় এ অনুষ্ঠান সাফল্যমণ্ডিত হবে বলে আমাদের বিশ্বাস।