খেলা
অর্ডের কাজ সহজ করে দিচ্ছে চোট
স্পোর্টস রিপোর্টার
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার, ৯:৫০ পূর্বাহ্ন
অনুশীলনের ফাঁকে খেলোয়াড়দের গ্রুপ ছবি
গত বছর জুনে জাতীয় ফুটবল দলের প্রধান কোচ হিসেবে অ্যান্ডু্র অর্ডকে নিয়োগ দেয় বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশন (বাফুফে)। কিন্তু জাতীয় দল নিয়ে কাজ করার সুযোগ হয়নি এ অস্ট্রেলিয়ানের। ভুটানের কাছে হারের পর জাতীয় দলের কোনো কার্যক্রমই তো ছিল না বাংলাদেশের। নিয়োগ পাওয়ার পর বিভিন্ন বয়সভিত্তিক দল নিয়েই কাজ করেছেন তিনি। এ নিয়ে তার বেজায় আফসোসও ছিল। অবশেষে জাতীয় দলের কোচের অপেক্ষার অবসান হয়েছে। আট মাস পর অর্ড পেয়েছেন জাতীয় দলের কাজ। শুরুতেই লাওস পরীক্ষা। লাওস ম্যাচকে সামনে রেখে বিকেএসপিতে চলছে জাতীয় দলের প্রস্তুতি। শুরুতে ২৬ জনকে নিয়ে ক্যাম্প শুরু হলেও ইনজুরিতে ছিটকে পড়েছেন চার ফুটবলার। আর দু’জন ইনজুরিতে আছেন। যে দুজনের যোগ দেয়ার কথা আগামীকাল।
দীর্ঘদিন পর লাল-সবুজদের নতুন করে শুরু। নতুনের প্রভাব ঘোষিত জাতীয় দলেও। যে ৩৫ জনকে প্রথম দফায় ডেকেছেন অ্যান্ডু্র অর্ড তাদের মধ্যে ১৭ জন একেবারেই নতুন। ভবিষ্যৎ জাতীয় দলের কথা মাথায় রেখেই তরুণদের ডেকেছেন কোচ। প্রথম ব্যাচে ২৬ ফুটবলার নিয়ে বিকেএসপি যাওয়ার কথা ছিল জাতীয় দলের প্রধান কোচ অ্যান্ড্র অর্ডের। নিতে পেরেছিলেন ২৪ জন। রিপোর্ট করেও দলের সঙ্গে বিকেএসপি যেতে পারেননি ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান ও ফরোয়ার্ড জুয়েল রানা। ২৪ ফুটবলার নিয়ে বুধবার থেকে বিকেএসপিতে দুই বেলা অনুশীলন কার্যক্রম শুরু করেন অর্ড; কিন্তু সপ্তাহ না ঘুরতেই তাকে ছুটি দিতে হয় আরো দুই ফুটবলারকে। একজন সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের ফরোয়ার্ড মতিন মিয়া, আরেকজন বিজেএমসির মিডফিল্ডার পাশবন মোল্লা। এর মধ্যে মতিন মিয়ার ধরা পড়েছে জন্ডিস। তাকে বিশ্রাম নিয়ে ক্যাম্পে যোগ দিতে বলা হয়েছে ২২শে ফেব্রুয়ারি। পাশবনকে বলা হয়েছে ফিট হয়ে ফিরতে। চারজন না থাকায় এখন ২২ ফুটবলার নিয়ে চলছে অর্ডের ক্যাম্প।
আপাতত খেলোয়াড়দের ফিটনেসেই জোর দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলের ম্যানেজার সত্যজিত দাস রূপু। ফুটবলারদের ইনজুরি নিয়ে তিনি বলেন, লম্বা মৌসুমের কারণে টুকটাক কিছু সমস্যা ছিলো, যা আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠছেন তারা। যাদের ইনজুরির সমস্যা বেশি তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এতে দলও ছোট হয়ে গেছে। এ কারণেই অর্ডের বাছাই কাজটাও সহজ হয়ে গেছে।
এদিকে আগামীকাল ২২ জনের সঙ্গে যোগ দিবেন আবাহনী ও আরামবাগের নয় ফুটবলার। যাদের মধ্যে ইনজুরিতে আছেন চট্টগ্রাম আবাহনীর জাহিদ হোসেন ও সুশান্ত ত্রিপুরা। এদের ক্যাম্পে যোগ দেয়ার সম্ভাবনা কম। ছয়জন ইনজুরিতে পড়ায় ৩৫ জনের দল পরিণত হয়েছে ২৯ জনের। এদের মধ্য থেকেই ২৪ জন নিয়ে ২৮শে ফেব্রুয়ারি কাতারে কন্ডিশনিং ক্যাম্প করতে যাবে বাংলাদেশ। সেখান থেকে দল ফিরবে ১২ ফেব্রুয়ারি। তখনই এই ২৪ জনের সঙ্গে যোগ দেবেন আবাহনীর ফুটবলাররা। এদের নিয়ে আবারো দুই সপ্তাহের ক্যাম্প হবে বিকেএসপিতে। দুই সপ্তাহের ট্রেনিং শেষেই ২৩ জনের চূড়ান্ত দল নিয়ে থাইল্যান্ড যাবেন অর্ড। সেখানে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ পাড়ি জমাবে লাওস। আগামী ২৭শে মার্চ লাওসের বিপক্ষে ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচটি খেলবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।
দীর্ঘদিন পর লাল-সবুজদের নতুন করে শুরু। নতুনের প্রভাব ঘোষিত জাতীয় দলেও। যে ৩৫ জনকে প্রথম দফায় ডেকেছেন অ্যান্ডু্র অর্ড তাদের মধ্যে ১৭ জন একেবারেই নতুন। ভবিষ্যৎ জাতীয় দলের কথা মাথায় রেখেই তরুণদের ডেকেছেন কোচ। প্রথম ব্যাচে ২৬ ফুটবলার নিয়ে বিকেএসপি যাওয়ার কথা ছিল জাতীয় দলের প্রধান কোচ অ্যান্ড্র অর্ডের। নিতে পেরেছিলেন ২৪ জন। রিপোর্ট করেও দলের সঙ্গে বিকেএসপি যেতে পারেননি ডিফেন্ডার ইয়াসিন খান ও ফরোয়ার্ড জুয়েল রানা। ২৪ ফুটবলার নিয়ে বুধবার থেকে বিকেএসপিতে দুই বেলা অনুশীলন কার্যক্রম শুরু করেন অর্ড; কিন্তু সপ্তাহ না ঘুরতেই তাকে ছুটি দিতে হয় আরো দুই ফুটবলারকে। একজন সাইফ স্পোর্টিং ক্লাবের ফরোয়ার্ড মতিন মিয়া, আরেকজন বিজেএমসির মিডফিল্ডার পাশবন মোল্লা। এর মধ্যে মতিন মিয়ার ধরা পড়েছে জন্ডিস। তাকে বিশ্রাম নিয়ে ক্যাম্পে যোগ দিতে বলা হয়েছে ২২শে ফেব্রুয়ারি। পাশবনকে বলা হয়েছে ফিট হয়ে ফিরতে। চারজন না থাকায় এখন ২২ ফুটবলার নিয়ে চলছে অর্ডের ক্যাম্প।
আপাতত খেলোয়াড়দের ফিটনেসেই জোর দেয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন দলের ম্যানেজার সত্যজিত দাস রূপু। ফুটবলারদের ইনজুরি নিয়ে তিনি বলেন, লম্বা মৌসুমের কারণে টুকটাক কিছু সমস্যা ছিলো, যা আস্তে আস্তে কাটিয়ে উঠছেন তারা। যাদের ইনজুরির সমস্যা বেশি তাদের ছেড়ে দেয়া হয়েছে। এতে দলও ছোট হয়ে গেছে। এ কারণেই অর্ডের বাছাই কাজটাও সহজ হয়ে গেছে।
এদিকে আগামীকাল ২২ জনের সঙ্গে যোগ দিবেন আবাহনী ও আরামবাগের নয় ফুটবলার। যাদের মধ্যে ইনজুরিতে আছেন চট্টগ্রাম আবাহনীর জাহিদ হোসেন ও সুশান্ত ত্রিপুরা। এদের ক্যাম্পে যোগ দেয়ার সম্ভাবনা কম। ছয়জন ইনজুরিতে পড়ায় ৩৫ জনের দল পরিণত হয়েছে ২৯ জনের। এদের মধ্য থেকেই ২৪ জন নিয়ে ২৮শে ফেব্রুয়ারি কাতারে কন্ডিশনিং ক্যাম্প করতে যাবে বাংলাদেশ। সেখান থেকে দল ফিরবে ১২ ফেব্রুয়ারি। তখনই এই ২৪ জনের সঙ্গে যোগ দেবেন আবাহনীর ফুটবলাররা। এদের নিয়ে আবারো দুই সপ্তাহের ক্যাম্প হবে বিকেএসপিতে। দুই সপ্তাহের ট্রেনিং শেষেই ২৩ জনের চূড়ান্ত দল নিয়ে থাইল্যান্ড যাবেন অর্ড। সেখানে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলে বাংলাদেশ পাড়ি জমাবে লাওস। আগামী ২৭শে মার্চ লাওসের বিপক্ষে ফিফা ফ্রেন্ডলি ম্যাচটি খেলবে লাল সবুজের প্রতিনিধিরা।