বাংলারজমিন
স্কুল কর্তৃপক্ষের ভুলে এসএসসি পরীক্ষার্থীর সর্বনাশ
শ্রীনগর (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
শ্রীনগরে স্কুল কর্তৃপক্ষের ভুলে এসএসসি পরীক্ষা দিতে পারেনি এক ছাত্রী। গতকাল রোববার সকালে উপজেলা সদরের পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে না পেরে ওই ছাত্রী কান্নায় ভেঙে পড়ে।
স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার কোলাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্রী আরজুদা ইসলাম শামান্তা রোববার সকালে অতিরিক্ত বিষয়ের পরীক্ষা দিতে এসে জানতে পারে তার প্রবেশপত্রে কোনো অতিরিক্ত বিষয় উল্লেখ নেই। এজন্য সে আজকের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। পরীক্ষা দিতে না পেরে শামান্তা তার বাবাকে নিয়ে প্রথমে স্কুলে ও পরে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে ছুটে আসে। কিন্তু কোনো ভাবেই পরীক্ষায় অংশ নিতে না পেরে কান্নায় ভেঙে পড়ে। শামান্তার বাবা মনিরুল ইসলাম সুমন জানান, তার মেয়ের শ্রেণী রোল নং ৩। দুই বছর সে অতিরিক্ত বিষয় হিসাবে কৃষি শিক্ষা অধ্যয়ন করেছে। স্কুলের শিক্ষকরা এই বিষয়ে তার ফরম ফিলাপও করিয়েছেন। পরীক্ষা শুরুর দু’দিন আগে স্কুল কর্তৃপক্ষ রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র সরবরাহ করে। সমস্যাটি তখন কেউ খেয়াল করেনি। সার্বিক ফলাফলে প্রভাব পড়ার বিষয়টি মনে করে তার মেয়ে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আ. বাতেন বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষের ভুল হয়নি। তবে দুই বছর কেন এই বিষয়ে ওই ছাত্রী অধ্যয়ন করেছে এমন প্রশ্নে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।
স্থানীয়রা জানায়, উপজেলার কোলাপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগের মেধাবী ছাত্রী আরজুদা ইসলাম শামান্তা রোববার সকালে অতিরিক্ত বিষয়ের পরীক্ষা দিতে এসে জানতে পারে তার প্রবেশপত্রে কোনো অতিরিক্ত বিষয় উল্লেখ নেই। এজন্য সে আজকের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে না। পরীক্ষা দিতে না পেরে শামান্তা তার বাবাকে নিয়ে প্রথমে স্কুলে ও পরে উপজেলা শিক্ষা অফিসারের কাছে ছুটে আসে। কিন্তু কোনো ভাবেই পরীক্ষায় অংশ নিতে না পেরে কান্নায় ভেঙে পড়ে। শামান্তার বাবা মনিরুল ইসলাম সুমন জানান, তার মেয়ের শ্রেণী রোল নং ৩। দুই বছর সে অতিরিক্ত বিষয় হিসাবে কৃষি শিক্ষা অধ্যয়ন করেছে। স্কুলের শিক্ষকরা এই বিষয়ে তার ফরম ফিলাপও করিয়েছেন। পরীক্ষা শুরুর দু’দিন আগে স্কুল কর্তৃপক্ষ রেজিস্ট্রেশন কার্ড ও প্রবেশপত্র সরবরাহ করে। সমস্যাটি তখন কেউ খেয়াল করেনি। সার্বিক ফলাফলে প্রভাব পড়ার বিষয়টি মনে করে তার মেয়ে মানসিক ভাবে ভেঙে পড়েছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়টির প্রধান শিক্ষক আ. বাতেন বলেন, স্কুল কর্তৃপক্ষের ভুল হয়নি। তবে দুই বছর কেন এই বিষয়ে ওই ছাত্রী অধ্যয়ন করেছে এমন প্রশ্নে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি।