বাংলারজমিন
সেনবাগে সাক্ষীকে হত্যার চেষ্টা
সেনবাগ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার, ৯:৩৬ পূর্বাহ্ন
সেনবাগের ডমুরুয়া ইউপি’র হাজারী বাড়ির মো: হাছান ওরফে কালাইয়া (২৫) হত্যার এক বছরে ও প্রধান আসামী সহ খুনিদের গ্রেপ্তার করতে পারেনি পুলিশ। সমপ্রতি খুনিরা মামলার সাক্ষী আমির হোসেনকে পিটিয়ে মারধর ও রক্তাক্ত জখম করে। এবং মামলার বাদী নিহতের পিতা মো: শহীদ উল্যা (৬০)কে হত্যার হুমকি দিয়ে তার বসত ঘরে হামলা চালিয়ে ভাংচুর করেছে চক্রটি। এ ঘটনায় রহিমা বেগম (৫৫) বাদী হয়ে ঘটনায় জড়িত রাজন সহ ৮ জনকে আসামি করে নোয়াখালীর সিনিয়র বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পিটিশন মামলা দায়ের করেছেন।
নিহত কালাইয়ার পিতা শহীদ উল্যা গণমাধ্যমকে বলেন, গত শুক্রবার রাতে আলাউদ্দিন বাড়ি যাওয়ার পথে পদুয়া কালভার্টের সামনে রাজন, শাওন, শাকিল ও রায়হানের নেতৃত্বে ৮/৯ জন সন্ত্রাসী তাকে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। এ সময় তার আর্তচিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সেনবাগ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় আলাউদ্দিনের পিতা মো: ইউনুছ বিচার প্রার্থী হলে শনিবার বিকালে স্থানীয় মেম্বার বেলায়েত হোসেন ও মহিলা মেম্বার মমতাজের উপস্থিতিতে পদুয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে সালিশ বৈঠকে বসে স্থানীয়রা। এ সময় আবার ও মলমপার্টির প্রধান রাজনের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে সালিশ বৈঠকটি পণ্ড করে দিয়ে শহীদ উল্ল্যাহর বাড়িতে হামলা চালায়। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।
নিহত কালাইয়ার পিতা শহীদ উল্যা গণমাধ্যমকে বলেন, গত শুক্রবার রাতে আলাউদ্দিন বাড়ি যাওয়ার পথে পদুয়া কালভার্টের সামনে রাজন, শাওন, শাকিল ও রায়হানের নেতৃত্বে ৮/৯ জন সন্ত্রাসী তাকে অতর্কিতে হামলা চালিয়ে হত্যার চেষ্টা চালায়। এ সময় তার আর্তচিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা পালিয়ে যায়। পরে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় উদ্ধার করে সেনবাগ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এ ঘটনায় আলাউদ্দিনের পিতা মো: ইউনুছ বিচার প্রার্থী হলে শনিবার বিকালে স্থানীয় মেম্বার বেলায়েত হোসেন ও মহিলা মেম্বার মমতাজের উপস্থিতিতে পদুয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে সালিশ বৈঠকে বসে স্থানীয়রা। এ সময় আবার ও মলমপার্টির প্রধান রাজনের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে সালিশ বৈঠকটি পণ্ড করে দিয়ে শহীদ উল্ল্যাহর বাড়িতে হামলা চালায়। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে।