বাংলারজমিন
কমলগঞ্জে পরীক্ষাকেন্দ্র্র থেকে শিক্ষার্থী নিখোঁজ
কমলগঞ্জ (মৌলভীবাজার) প্রতিনিধি
১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, সোমবার, ৮:১৩ পূর্বাহ্ন
কমলগঞ্জে এসএসসি পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে শারমিন আক্তার (১৫) নামে এক পরীক্ষার্থী নিখোঁজ হয়েছেন। গতকাল সকালে কমলগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীর বাবা কমলগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেছেন। পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে শিক্ষার্থী নিখোঁজ ঘটনায় প্রশাসনসহ অভিভাবক মহলে তোলপাড় শুরু হয়েছে। পরীক্ষার্থী শারমিন নিখোঁজ না প্রেমিকের হাত ধরে পালিয়েছে এ নিয়েও দেখা দিয়েছে নানা প্রশ্ন।
নিখোঁজ শারমীনের সহপাঠী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কমলগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী নিখোঁজ শারমিন আক্তার কমলগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। সে উপজেলার মুন্সিবাজার ইউনিয়নের বাসুদেবপুর গ্রামের মো. মুছন মিয়ার মেয়ে। গতকাল ছিল কৃষি বিজ্ঞান পরীক্ষা। প্রতিদিনের মতো পরীক্ষাকেন্দ্রের উদ্দেশে সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যথাসময়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরীক্ষা চলাকালে একটি কলম বান্ধবির কাছ থেকে আনার কথা বলে পাশের রুমে যায়। দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও শারমিন পরীক্ষা রুমে ফিরে না আসায় শিক্ষকরা পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন কবিরকে জানান। তিনি বিষয়টি শিক্ষার্থীর স্কুল শিক্ষক ও শারমিনের পরিবারকে মোবাইল ফোনে জানান। এ ঘটনা জানাজানি হলে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকসহ প্রশাসনে তোলপাড় দেখা দেয়। খবর পেয়ে শিক্ষার্থী শারমিনের বাবা আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে না পেয়ে দুপুরে কমলগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। কমলগঞ্জ থানার ডায়েরি নং-৮৫৪। কমলগঞ্জ থানার ওসি মোকতাদির হোসেন পিপিএম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না এটা নিখোঁজ না প্রেমিকের হাত ধরে পলায়ন।
নিখোঁজ শারমীনের সহপাঠী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, কমলগঞ্জ বহুমুখী মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ের মানবিক বিভাগের শিক্ষার্থী নিখোঁজ শারমিন আক্তার কমলগঞ্জ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্র থেকে এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছিলেন। সে উপজেলার মুন্সিবাজার ইউনিয়নের বাসুদেবপুর গ্রামের মো. মুছন মিয়ার মেয়ে। গতকাল ছিল কৃষি বিজ্ঞান পরীক্ষা। প্রতিদিনের মতো পরীক্ষাকেন্দ্রের উদ্দেশে সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যথাসময়ে পরীক্ষাকেন্দ্রে পৌঁছে পরীক্ষায় অংশ নেয়। পরীক্ষা চলাকালে একটি কলম বান্ধবির কাছ থেকে আনার কথা বলে পাশের রুমে যায়। দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হলেও শারমিন পরীক্ষা রুমে ফিরে না আসায় শিক্ষকরা পরীক্ষাকেন্দ্রের সচিব বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক হুমায়ুন কবিরকে জানান। তিনি বিষয়টি শিক্ষার্থীর স্কুল শিক্ষক ও শারমিনের পরিবারকে মোবাইল ফোনে জানান। এ ঘটনা জানাজানি হলে পরীক্ষার্থীদের অভিভাবকসহ প্রশাসনে তোলপাড় দেখা দেয়। খবর পেয়ে শিক্ষার্থী শারমিনের বাবা আত্মীয়-স্বজনসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করে না পেয়ে দুপুরে কমলগঞ্জ থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন। কমলগঞ্জ থানার ডায়েরি নং-৮৫৪। কমলগঞ্জ থানার ওসি মোকতাদির হোসেন পিপিএম বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, বিষয়টি তদন্ত করছে পুলিশ। তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত বলা যাচ্ছে না এটা নিখোঁজ না প্রেমিকের হাত ধরে পলায়ন।