বিশ্বজমিন
ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্কের দাবি প্লেবয় মডেলের
মানবজমিন ডেস্ক
১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, রবিবার, ১০:৩২ পূর্বাহ্ন
নারী কেলেঙ্কারি যেন পিছু ছাড়ছে না মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের। পর্নোতারকা স্টর্মি ড্যানিয়েলের পর এবার তার সঙ্গে সম্পর্ক থাকার দাবি করেছেন জনপ্রিয় ‘প্লেবয়’ ম্যাগাজিনের মডেল কারেন ম্যাকডোগাল। তার দাবি, ২০০৬ সালে ট্রাম্পের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল তার। শুক্রবার এই বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে প্রকাশ পায়। আর এতেই বেজায় চটেছেন মার্কিন ফার্স্টলেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। এমনকি প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ফ্লোরিডা সফরে গিয়ে বিমান থেকে নামার সময় সৌজন্যমূলকভাবে ট্রাম্পের হাতও ধরতে চাননি মেলানিয়া। ট্রাম্প তার হাত ধরতে চাইলে এক সেকেন্ডেরও কম সময়ের জন্য তার দিকে হাত বাড়িয়ে দেন মেলানিয়া। পরে নিজেই টারমাকে অপেক্ষারত গাড়ির দিকে এগিয়ে যান মেলানিয়া। এ খবর দিয়েছে ডেইলি মেইল। সম্প্রতি ফ্লোরিডার একটি স্কুলে গুলিবিদ্ধ হয়ে ১৭ শিক্ষার্থী নিহত হয়। হতাহতদের দেখতে শুক্রবার ফ্লোরিডা সফর করেন ট্রাম্প দম্পতি। বিমানে ওঠার সময় থেকেই অস্বাভাবিক ব্যবহার করতে থাকেন মেলানিয়া। প্রথা ভঙ্গ করে ট্রাম্পকে ছাড়া একা প্রেসিডেন্টের এয়ার ফোর্স ওয়ান বিমানে চড়ে বসেন।
ট্রাম্প দম্পতির মনোমালিন্যের মূলে রয়েছে প্লেবয় মডেল কারেন ম্যাকডোগালের বিবৃতি। শুক্রবার সকালে ম্যাকডোগাল বিবৃবিতে বলেন, ট্রাম্পের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয় ২০০৬ সালে প্লেবয় ম্যানশনে হিউ হেফনার আয়োজিত এক পার্টিতে। ম্যাকডোগালের জার্নাল অনুসারে, প্রথম দেখাতেই তাকে পছন্দ করেন ট্রাম্প। ম্যাগডোগালের দাবি, পার্টি শেষেই ট্রাম্প তাকে বেভারলি হিলসে অবস্থিত নিজের ব্যক্তিগত বাগান-বাড়িতে ডিনার করার আমন্ত্রণ জানান। ওই রাতেই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন ট্রাম্প এবং এরপর বিষয়টি নিয়ে চুপ থাকার জন্য তাকে অর্থ পরিশোধের প্রস্তাব দেন। এই ঘটনার সময়, মেলানিয়া তিন মাস বয়সী পুত্র ব্যারনকে নিয়ে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করছিলেন।
ট্রাম্পের অর্থ পরিশোধের প্রস্তাবের জবাব নিয়ে ম্যাগডোগাল তার জার্নালে লিখেন, আমি তার দিকে তাকালাম (দুঃখিত অনুভব করলাম) আর বললাম, না, ধন্যবাদ। আমি ওই ধরনের মেয়ে নই। আমি আপনার শয্যাসঙ্গী হয়েছি কারণ আমি আপনাকে পছন্দ করি-অর্থের জন্য নই। জবাবে ট্রাম্প তাকে বলেছিলেন, আপনি সেপশাল। এরপর আরো বেশ কয়েকবার একই জায়গায় ট্রাম্পের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন ম্যাকডোগাল। ধীরে ধীরে তাদের সম্পর্ক ওই বাগান-বাড়ি ছেড়ে বাস্তব দুনিয়ায় এসে পড়লো। ম্যাগডোগাল দাবি করেন, তিনি ট্রাম্পের সন্তানদের সঙ্গে দেখা করেছেন। নিউ ইয়র্ক সিটিতে ট্রাম্পের ব্যক্তিগত বিমানে করে সফর করেছেন। তাদের সম্পর্কের স্থায়িত্বকাল ছিল ১০ মাস। এর ১০ বছর পরে ২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে তাদের সম্পর্কের বিষয়ে মুখ বন্ধ রাখার জন্য ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের বিনিময়ে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ম্যাকডোগাল। ম্যাগডোগাল দাবি করেন, ম্যাগডোগালের এক আফ্রিকান-আমেরিকান বন্ধুকে নিয়ে অশালীন, বর্ণবাদী মন্তব্য করা শুরু করার কয়েকদিনের মধ্যেই তাদের দু’জনের সম্পর্কে ভাঙন ধরে।
ট্রাম্প দম্পতির মনোমালিন্যের মূলে রয়েছে প্লেবয় মডেল কারেন ম্যাকডোগালের বিবৃতি। শুক্রবার সকালে ম্যাকডোগাল বিবৃবিতে বলেন, ট্রাম্পের সঙ্গে তার সাক্ষাৎ হয় ২০০৬ সালে প্লেবয় ম্যানশনে হিউ হেফনার আয়োজিত এক পার্টিতে। ম্যাকডোগালের জার্নাল অনুসারে, প্রথম দেখাতেই তাকে পছন্দ করেন ট্রাম্প। ম্যাগডোগালের দাবি, পার্টি শেষেই ট্রাম্প তাকে বেভারলি হিলসে অবস্থিত নিজের ব্যক্তিগত বাগান-বাড়িতে ডিনার করার আমন্ত্রণ জানান। ওই রাতেই তার সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন ট্রাম্প এবং এরপর বিষয়টি নিয়ে চুপ থাকার জন্য তাকে অর্থ পরিশোধের প্রস্তাব দেন। এই ঘটনার সময়, মেলানিয়া তিন মাস বয়সী পুত্র ব্যারনকে নিয়ে নিউ ইয়র্কে অবস্থান করছিলেন।
ট্রাম্পের অর্থ পরিশোধের প্রস্তাবের জবাব নিয়ে ম্যাগডোগাল তার জার্নালে লিখেন, আমি তার দিকে তাকালাম (দুঃখিত অনুভব করলাম) আর বললাম, না, ধন্যবাদ। আমি ওই ধরনের মেয়ে নই। আমি আপনার শয্যাসঙ্গী হয়েছি কারণ আমি আপনাকে পছন্দ করি-অর্থের জন্য নই। জবাবে ট্রাম্প তাকে বলেছিলেন, আপনি সেপশাল। এরপর আরো বেশ কয়েকবার একই জায়গায় ট্রাম্পের সঙ্গে শারীরিক সম্পর্কে আবদ্ধ হন ম্যাকডোগাল। ধীরে ধীরে তাদের সম্পর্ক ওই বাগান-বাড়ি ছেড়ে বাস্তব দুনিয়ায় এসে পড়লো। ম্যাগডোগাল দাবি করেন, তিনি ট্রাম্পের সন্তানদের সঙ্গে দেখা করেছেন। নিউ ইয়র্ক সিটিতে ট্রাম্পের ব্যক্তিগত বিমানে করে সফর করেছেন। তাদের সম্পর্কের স্থায়িত্বকাল ছিল ১০ মাস। এর ১০ বছর পরে ২০১৬ সালের মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে তাদের সম্পর্কের বিষয়ে মুখ বন্ধ রাখার জন্য ১ লাখ ৫০ হাজার ডলারের বিনিময়ে একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ম্যাকডোগাল। ম্যাগডোগাল দাবি করেন, ম্যাগডোগালের এক আফ্রিকান-আমেরিকান বন্ধুকে নিয়ে অশালীন, বর্ণবাদী মন্তব্য করা শুরু করার কয়েকদিনের মধ্যেই তাদের দু’জনের সম্পর্কে ভাঙন ধরে।