এক্সক্লুসিভ
ঝেড়ে ফেলুন দুশ্চিন্তা
তারুণ্য ডেস্ক
১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার, ৮:৩২ পূর্বাহ্ন
বর্তমানে আমাদের প্রাত্যহিক জীবনের একটি বড় অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে দুশ্চিন্তা। ব্যক্তিগত, পেশাগত কিংবা পারিবারিক নানা কারণে আমাদের মনে জমে ওঠে দুশ্চিন্তার কালো মেঘ। দিনের পর দিন দুশ্চিন্তার অদৃশ্য যাঁতাকলে পিষ্ট হতে হতে এক পর্যায়ে আমরা ভেঙে পড়ি। হারিয়ে যায় মানসিক উদ্দীপনা। দীর্ঘমেয়াদি দুশ্চিন্তার ফলে মনে জন্ম নেয় হতাশা। তাই দুশ্চিন্তাকে প্রশ্রয় নয়, হটিয়ে দিন। দুশ্চিন্তা নিরসনে বেশকিছু কার্যকর পদক্ষেপের নির্দেশনা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক দুশ্চিন্তা নিরসন সমপর্কিত সংস্থা-এনক্সাইটি অ্যান্ড ডিপ্রেশন অ্যাসোসিয়েশন (অ্যাডা)। সংস্থাটির মতে নিম্নোক্ত পদক্ষেপ গ্রহণ করে সহজে দুশ্চিন্তা রোধ করা যায়:
ইতিবাচক থাকুন: ইতিবাচকতার শক্তি অনেক। তাই নেতিবাচক ভাবনা কমিয়ে যথাসম্ভব ইতিবাচক থাকতে চেষ্টা করুন।
নিজের সীমাবদ্ধতা মেনে নিন: অনেক সময় অনেক কিছুই আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকতে পারে। নিয়ন্ত্রণের বাইরের কোনো ব্যাপারে নিজেকে দায়ী করে মনের ওপর চাপ তৈরি করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
নিজের সর্বোচ্চ দিতে চেষ্টা করুন: পরিপূর্ণতার কথা মাথায় না এনে নিজের সর্বোচ্চটা দেয়ার চেষ্টা করুন। যেকোনো সমস্যা নিরসনে নিজের সর্বোচ্চ দেয়ার চেয়ে বেশি কিছু আপনার করার নেই, এ কথাটি নিজেকে বার বার বলুন।
কথা বলুন: দুশ্চিন্তায় নিজেকে গুটিয়ে না নিয়ে কারো সঙ্গে কথা বলুন। খুলে বলুন মনের যত উদ্বেগ। পরিবারের সদস্য, বন্ধু কিংবা শুভাকাঙক্ষীদের আপনার দুশ্চিন্তার ব্যাপারে খুলে বলুন। এ ব্যাপারে তাদের কোনো সহায়তা দরকার হলে খুলে বলুন তাও।
সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকুন: হতাশার সময় নিজেকে একাকী অবস্থায় থাকতে দেবেন না। এতে হতাশা আরো জেঁকে বসে। তাই, বিশেষ করে হতাশাগ্রস্ত অবস্থায় নিজেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে রাখার চেষ্টা করুন।
বিরতি নিন: সম্ভব হলে দুশ্চিন্তার উৎস থেকে সাময়িক বিরতি নিন। তা স্বল্প সময়ের জন্য হলেও। এ সময় করতে পারেন যোগ ব্যায়াম বা মেডিটেশন, শুনতে পারেন গান। একটা ছোট্ট বিরতি আপনাকে চনমনে হয়ে উঠতে সাহায্য করবে।
সময়মতো খান: অনেকে দুশ্চিন্তার সময় খাওয়া বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেন। এটি ঠিক নয়। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস দুশ্চিন্তা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
পর্যাপ্ত ঘুমান: দুশ্চিন্তার সময় অনেক ক্ষেত্রে শরীরের বাড়তি ঘুমের প্রয়োজন হয়। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন: অনেকেই আছেন দুশ্চিন্তার সময় অতিমাত্রায় মদ্যপান করেন। এটি অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় মদ্যপানে তা আরো বাড়ে এবং এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকে।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম দুশ্চিন্তা নিরসনে ভূমিকা রাখে।
হাসার চেষ্টা করুন: হাসির গুরুত্ব এবং শক্তি অনেক। শত দুশ্চিন্তার মাঝে এক চিলতে হাসি মনে প্রশান্তি বয়ে আনতে পারে। তাই হাসুন প্রাণ খুলে।
ইতিবাচক থাকুন: ইতিবাচকতার শক্তি অনেক। তাই নেতিবাচক ভাবনা কমিয়ে যথাসম্ভব ইতিবাচক থাকতে চেষ্টা করুন।
নিজের সীমাবদ্ধতা মেনে নিন: অনেক সময় অনেক কিছুই আপনার নিয়ন্ত্রণের বাইরে থাকতে পারে। নিয়ন্ত্রণের বাইরের কোনো ব্যাপারে নিজেকে দায়ী করে মনের ওপর চাপ তৈরি করা থেকে বিরত থাকা উচিত।
নিজের সর্বোচ্চ দিতে চেষ্টা করুন: পরিপূর্ণতার কথা মাথায় না এনে নিজের সর্বোচ্চটা দেয়ার চেষ্টা করুন। যেকোনো সমস্যা নিরসনে নিজের সর্বোচ্চ দেয়ার চেয়ে বেশি কিছু আপনার করার নেই, এ কথাটি নিজেকে বার বার বলুন।
কথা বলুন: দুশ্চিন্তায় নিজেকে গুটিয়ে না নিয়ে কারো সঙ্গে কথা বলুন। খুলে বলুন মনের যত উদ্বেগ। পরিবারের সদস্য, বন্ধু কিংবা শুভাকাঙক্ষীদের আপনার দুশ্চিন্তার ব্যাপারে খুলে বলুন। এ ব্যাপারে তাদের কোনো সহায়তা দরকার হলে খুলে বলুন তাও।
সামাজিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকুন: হতাশার সময় নিজেকে একাকী অবস্থায় থাকতে দেবেন না। এতে হতাশা আরো জেঁকে বসে। তাই, বিশেষ করে হতাশাগ্রস্ত অবস্থায় নিজেকে বিভিন্ন সামাজিক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িয়ে রাখার চেষ্টা করুন।
বিরতি নিন: সম্ভব হলে দুশ্চিন্তার উৎস থেকে সাময়িক বিরতি নিন। তা স্বল্প সময়ের জন্য হলেও। এ সময় করতে পারেন যোগ ব্যায়াম বা মেডিটেশন, শুনতে পারেন গান। একটা ছোট্ট বিরতি আপনাকে চনমনে হয়ে উঠতে সাহায্য করবে।
সময়মতো খান: অনেকে দুশ্চিন্তার সময় খাওয়া বাড়িয়ে বা কমিয়ে দেন। এটি ঠিক নয়। স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস দুশ্চিন্তা প্রতিরোধে সাহায্য করে।
পর্যাপ্ত ঘুমান: দুশ্চিন্তার সময় অনেক ক্ষেত্রে শরীরের বাড়তি ঘুমের প্রয়োজন হয়। তাই পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
মদ্যপান থেকে দূরে থাকুন: অনেকেই আছেন দুশ্চিন্তার সময় অতিমাত্রায় মদ্যপান করেন। এটি অত্যন্ত ক্ষতিকর। কারণ দুশ্চিন্তাগ্রস্ত অবস্থায় মদ্যপানে তা আরো বাড়ে এবং এর ফলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি থাকে।
নিয়মিত ব্যায়াম করুন: নিয়মিত ব্যায়াম দুশ্চিন্তা নিরসনে ভূমিকা রাখে।
হাসার চেষ্টা করুন: হাসির গুরুত্ব এবং শক্তি অনেক। শত দুশ্চিন্তার মাঝে এক চিলতে হাসি মনে প্রশান্তি বয়ে আনতে পারে। তাই হাসুন প্রাণ খুলে।