বাংলারজমিন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ এ নৌকার টিকিট চান কামাল
স্টাফ রিপোর্টার, ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে
১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮, বুধবার, ৮:৫১ পূর্বাহ্ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্চারামপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন চান বাঞ্ছারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি, সাবেক কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা গোলাম মোস্তফা কামাল। তিনি বলেন, সৎ, আদর্শবান নেতার অভাব এবং সঠিক নেতৃত্ব না থাকায় পিছিয়ে পড়েছে বাঞ্ছারামপুর। আর সেকারণে এই উপজেলার মানুষ নেতৃত্বের পরিবর্তন চাচ্ছে। মানুষের এই আশা আকাঙ্ক্ষার বাস্তবায়ন ঘটাতে দলের মনোনয়ন চান তিনি।
গতকাল দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবে এ বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন কামাল। বাঞ্ছারামপুর সদর ইউনিয়নের মনাইখালী গ্রামের সন্তান গোলাম মোস্তফা কামাল ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এরআগে ১৯৭৬ সালে ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন তিনি । এরপর ১৯৭৯ -৮০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিম উদ্দিন হলের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন- ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় নেতা হিসেবে তিনি যখন রাজপথ কাপাচ্ছিলেন তখনই জাসদ ছাত্রলীগ ও বিএনপি’র চোখের কাটা হয়ে যান। নানা হুমকী আসে তার ওপর। একপর্যায়ে দেশ ছেড়ে আমেরিকা চলে যান। সেখানে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাড় করাতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কাজ করেন। তিনি ১৯৮৮ থেকে ৯৭ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১৪ সাল থেকে বাঞ্চারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে তিনি আরএম ফার্মাসিউটিক্যালস’র চেয়ারম্যান এবং সফটেক্স লিমিটেডের পরিচালক। তিনি বলেন, আশা করি আমার অতীত কর্মকান্ড বিবেচনা করে দল আমাকে যথাযথ মূল্যায়ন করবে।
গতকাল দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেস ক্লাবে এ বিষয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন কামাল। বাঞ্ছারামপুর সদর ইউনিয়নের মনাইখালী গ্রামের সন্তান গোলাম মোস্তফা কামাল ১৯৭৯ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য হিসেবে রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন। এরআগে ১৯৭৬ সালে ঢাকা কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সমাজসেবা সম্পাদক ছিলেন তিনি । এরপর ১৯৭৯ -৮০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কবি জসিম উদ্দিন হলের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন- ছাত্রলীগের একজন সক্রিয় নেতা হিসেবে তিনি যখন রাজপথ কাপাচ্ছিলেন তখনই জাসদ ছাত্রলীগ ও বিএনপি’র চোখের কাটা হয়ে যান। নানা হুমকী আসে তার ওপর। একপর্যায়ে দেশ ছেড়ে আমেরিকা চলে যান। সেখানে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হন। যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগকে শক্ত ভিত্তির ওপর দাড় করাতে জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে কাজ করেন। তিনি ১৯৮৮ থেকে ৯৭ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। ২০১৪ সাল থেকে বাঞ্চারামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন। বর্তমানে তিনি আরএম ফার্মাসিউটিক্যালস’র চেয়ারম্যান এবং সফটেক্স লিমিটেডের পরিচালক। তিনি বলেন, আশা করি আমার অতীত কর্মকান্ড বিবেচনা করে দল আমাকে যথাযথ মূল্যায়ন করবে।